শিকদার অনলাইনের সম্পাদক নেয়ামত হোসেন পলাশ এর প্রিয় শখ হলো কবিতা পড়া। তিনি বড় বড় কবিদের অনেক কবিতা পড়ে থাকেন ও সংগ্রহ করে থাকেন। তিনি ছোট বা উঠতি কবিদের ও ছোট চোখে দেখেন না। তাই তিনি ওয়েব সাইটটির এই পাতাটি রেখেছেন একান্তই সেই সব কবিদের জন্য যারা চান তাদের কবিতা কোন ওয়েব সাইট প্রকাশ করুক বা তারা চান তাদের মুল্যায়ক করা হউক। তাই আপনি যদি এরকম প্রকৃতির কেউ হয়ে থাকেন তাহলে সম্পাদক বরাবর লিখুন ও কমেন্ট করুন আপনার কবিতাটি আমাদের বিচারক মন্ডলী নির্বাচন করলে এই পেজে আপনার কবিতাটি ছাপা হবে।
ইক্যুইটি বা ন্যায়পরতার নীতি, ট্রাষ্ট বা জিম্মা সম্পর্কে আলোচনা
ন্যায়পরতা বা Equity রোমান Acquitas শব্দ হতে উদ্ভুত। Acquitas অর্থ সমকক্ষ বা সমান করা। অভিধানিক অর্থে ন্যায়পরতা বলতে নিরপেক্ষতাকে বুঝালেও প্রয়োগিক দিক দিয়ে একে ’ন্যায়বিচার’-কে বোঝায়। ইক্যুইটি বা ন্যায়পরতার নীতি, ট্রাষ্ট বা জিম্মা সম্পর্কে আলোচনা
- ইক্যুইটি বা ন্যায়পরতা বলতে কি বুঝ?
ন্যায়পরতা বা Equity রোমান Acquitas শব্দ হতে উদ্ভুত। Acquitas অর্থ সমকক্ষ বা সমান করা। অভিধানিক অর্থে ন্যায়পরতা বলতে নিরপেক্ষতাকে বুঝালেও প্রয়োগিক দিক দিয়ে একে ’ন্যায়বিচার’-কে বোঝায়।
Snell যথার্থই বলেছেন, “Equity is that part of Natural justice though of such a nature as to admit of being judicially enforced; was omitted to be enforced by the common law courts an mission which was supplied by the court of chancery”
অর্থাৎ ন্যায়পরতা বলতে স্বাভাবিক ন্যায় বিচারের সেই অংশকে বুঝায়; যার প্রকৃতি এরুপ যে তা বিচার বিভাগ কর্তৃক প্রয়োগযোগ্য হলেও ইংল্যান্ডের সাধারন আইন আদালতে যার প্রয়োগ বর্জন করা হয় এবং ইক্যুইটি আদালত কর্তৃক এর অভাব পুরন করা হয়।
আইনবিদ মিঃ Blackston এর মতে, “Equity is the soul and sprit of all laws, in this equity is synonymous with justice and sound interpretation of the rule”- অর্থাৎ ইক্যুইটি হলো সকল প্রকার আইনের প্রাণ ও শক্তি। এই অর্থে ইক্যুইটি হলো ন্যায় বিচারের সমার্থক এবং নিয়ম প্রণালীর বলিষ্ট ব্যাখ্যা।
অধ্যাপক মেইটল্যান্ড এর মতে, “Equity had come not to destroy the law, but to fulfil it”. অর্থাৎ সাধারান আইনের বিলোপসাধনে ইক্যুইটি আসেনি, বরং ইহা সাধারন আইনকে স্বয়ং সম্পুর্ণতা দানের জন্য আসিয়াছে।
বিশ্বে ৩২৭ কোটি মানুষের পাসওয়ার্ড হ্যাক: সবচেয়ে বড় সাইবার আক্রমন
- ইক্যুইটির ম্যাক্সিমস কি?
ইক্যুইটি বা ন্যায়পরতা বলতে ন্যায়নীতি বা নিরপেক্ষতাকে বোঝায়। আধুনিক ইক্যুইটির জনক লর্ড নটিংহাম ১৬৭৩ খ্রিষ্টাব্দে নিম্নোক্ত ১২টি নীতিমালাকে ইক্যুইটি ম্যাক্সিমস হিসেবে তুলে ধরেন।
(১) ইক্যুইটি কোন অন্যায়কে প্রতিকারবিহীনভাবে যেতে দিবে না(Equity will not suffer a wrong to be without a remedy)।
(২) ন্যায়পরতা আইনকে অনুস্বরন করে (Equity follows the law)।
(৩) সমতূল্য ইক্যুইটির ক্ষেত্রে আইন টিকবে(Where there is Equal equity, the law shall prevail)।
(৪) সময়ের দিক দিয়ে অগ্রগামীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে (Where the equities are equal, the first in time shall prevail)।
(৫) যিনি ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন; তাঁকে অবশ্যই ন্যায়পরায়ন হতে হবে(He who seeks equity must do equity) ।
(৬) ন্যায়পরতা প্রার্থীকে অবশ্যই পরিচ্ছন্ন হাতে আসতে হবে(He who comes to equity must come with clean hands)।
(৭) বিলম্ব ইক্যুইটিকে ব্যর্থ করে (Delay defeats equity) ।
(৮) সমতাই ন্যায়পরতা (Equality is equity) ।
(৯) ইক্যুইটি বাহ্যিক আকৃতি অপেক্ষা উদ্দেশ্যকে গুরুত্ব দেয়(Equity looks to the intent rather that to be form) ।
(১০) যা করা উচিৎ ছিল তা করা হয়েছে লে ইক্যুইটি ধরে নেয়(Equity regards that as done which ought to be done) ।
(১১) ইক্যুইটি ব্যক্তি কেন্দ্রিক কাজ করে (Equity acts in personam)।
(১২) দায়িত্ব গ্রহনকারীর দায়িত্ব পালনের অভিপ্রায় আছে বলে ইক্যুইটি ধরে নেয়া হয় (Equity imputes an intention to fulfil an obligation)।
- সাধারন আইন ও ইক্যুইটির মধ্যে পার্থক্য?
ইংল্যান্ডের Common Law এবং Equity আইনের মধ্যে ঘনিষ্টতম সম্পর্ক বিদ্যমান। Common Law এর অপর্যাপ্ততা ও অনমনীয় জটিল পদ্ধতি ও ত্রুটিসমূহ দূর করে Equity আইন Common Law এর সাথে একটি সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বিশেষ অগ্রণী ভুমিকা পরিগ্রহ করেছে। তবুও Common Law এবং Equity এর মধ্যে যেসব পার্থক্য বিদ্যমান তা উল্লেখ করা হলো:-
(১) আদালতের ভিন্নতাঃ সাধারন আইন যে আদালতে পরিচালিত হয়েছে তাকে Common Law Court বলা হয়; পক্ষান্তরে, কতকগুলি নীতিমালার মাধ্যমে যে আদালত পরিচালিত হতো তাকে Equity court বলা হতো।
(২) মামলার নিষ্পত্তিঃ Common Law Court দেশের প্রচলিত আইন প্রয়োগ করে উদ্ভুত মামলার বিচার কার্য নিষ্পত্তি করতেন; অন্যদিকে, Equity court ১২টি নীতিমালার সাহায্যে উদ্ভুত মামলার নিষ্পত্তি করতেন।
(৩) উৎপত্তিঃ Common Law ইংল্যান্ডের প্রচলিত রীতিনীতি ও প্রথার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে ; অন্যদিকে, বিভিন্ন মামলার রায়ের মধ্য দিয়ে Equity আইনের ১২ টি নীতিমালার উদ্ভব ঘটে।
(৪) আইনের ক্রুটি বিচ্যুতি পুরণেঃ Common Law তে অনেক ক্রুটি বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হয়। ফলে, এই আইন সমস্যার আইনগত সমাধান দিতে পারে নাই পক্ষান্তরে, Equity আইন সাধারন আইনের শুস্ক হাড়ে রক্ত মাংসের প্রলেপ দিয়ে সাধারন আইনের পূর্ণতা লাভে সচেষ্ট হয়েছে।
(৫) পূর্ণাঙ্গ আইনঃ Common Law একটি পুর্ণাঙ্গ আইন। দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে এটি স্বীকৃত ও গৃহীত হয়েছে অন্যদিকে, Equity আইন তেমন একটি পূর্ণাঙ্গ বা সম্পূর্ণ আইন নয়। তবে এটাকে সাধারন আইনের পরিপুরক হিসেবে গণ্য করা হয়।
(৬) প্রণীত ও পরিক্ষিত আইনঃ Common Law প্রথা ভিত্তিক অভিজ্ঞতার আলোকে বিশেষভাবে পরিলক্ষিত বলে গণ্য করা হয় পক্ষান্তরে, Equity হলো চ্যান্সেলর কর্তৃক সৃষ্ট বা প্রণীত আইন।
বিরল প্রজাতীর গিরগিটির দেখা মিললো প্রায় শতবর্ষ পর।
(৭) লক্ষ্যগত পার্থক্যঃ Common Law এর লক্ষ্য হলো ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষকে ক্ষতিপুরণ প্রদান করা অন্যদিকে, Equity আদালতের লক্ষ্য হলো ক্ষতিগ্রস্থ লক্ষ্যকে পূর্ব অবস্থায় বহাল করবার চেষ্টা।
(৮) রায় কার্যকরঃ Common Law এর রায় সকলের বিরুদ্ধেই কার্যকর হয় অন্যদিকে, Equity বিশেষভাবে বিরুদ্ধে কাজ করে ।
(৯) আইনগত ও ন্যায়গত প্রতিকারঃ ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষ অধিকার হিসেবে Common Law Court এর মাধ্যমে আইনগত প্রতিকার দাবী করতে পারে অন্যদিকে, Equity আদালতে ন্যায়গত প্রতিকার প্রদান করা হয়, তা কোন ব্যক্তি অধিকার হিসেবে দাবী করতে পারে না; এটি একটি স্বেচ্ছামুলক ক্ষমতা।
(১০) অন্যায়ের প্রতিকারঃ ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষকে ক্ষতিপুরণ প্রদানে বাধ্য করাই হলো Common Law Court এর কাজ অন্যদিকে; Equity court এর কাজ হলো অন্যায়কারীকে পুনঃ অন্যায় কার্য হতে বিরত রাখা।
(১১) নজর বা দৃষ্টিঃ Common Law অপরাধের দ্বারা যিনি ক্ষতিগ্রস্থ হন , সেই ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষের দিকে নজর দেয় অন্যদিকে; Equity আইন স্বয়ং অন্যায়কারীর দিকে নজর দিয়ে থাকে।
(১২) অধিকার ও বিবেকের সংরক্ষনঃ সাধারন আইন ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষকে সংরক্ষন করে অন্যদিকে; Equity আইন মানুষের বিবেকের উপর কাজ করে অর্থাৎ এটি মানুষের বিবেককে সংরক্ষন করে ।
(১৩) নমনীয়তা ও অনমনীয়তাঃ সাধারন আইন বা Common Law অনমনীয় প্রকৃতির পক্ষান্তরে, Equity আইন নমনীয় প্রকৃতির হয়ে থাকে।
বিশ্বে ৩২৭ কোটি মানুষের পাসওয়ার্ড হ্যাক: সবচেয়ে বড় সাইবার আক্রমন
- জিম্মা বা Trust কি ?
অধ্যাপক মেইটল্যান্ড এর মতে, When a person has rights which he is bound to exercise on behalf of another, or for the accomplishment of some particular purpose, he is said to have those rights in Trust for that other or for that purpose, he is called a trustee.
– অর্থাৎ যখন কোন ব্যক্তি তার উপর অর্পিত বা ন্যস্ত অধিকার অপর কোন ব্যক্তির পক্ষে ব্যবহার করতে বাধ্য থাকেন ;অথবা কোন বিশেষ উদ্দেশ্য বা কার্য সম্পাদনের জন্য ব্যবহার বা প্রয়োগ করতে বাধ্য থাকেন, তখন ঐ ব্যক্তিকে এই প্রকার অধিকারের ট্রাষ্টি হিসেবে গণ্য করা হবে।
Prof. Keeton define as “A Trust is the relationship which arises whenever a person called the trustee is compelled in equity to hold property; Whether real or personal and whether by legal or
Equitable title for the benefit of some persons (of whom he may be one and who are termed ces tui trust) or for some object permitted by law in such a way that the real benefit of the property accrues not to the trustee, but to the beneficiaries or oher object of the Trust-
-অর্থাৎ ট্রাষ্টের উৎপত্তি তখনই ঘটে, যখন জিম্মাদাররুপে নিয়োজিত ব্যক্তিটি কোন স্থাবর, অস্থাবর ব্যক্তিগত সম্পত্তি কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের উপভোগের জন্য (যাদের মধ্যে সে নিজেও একজন হতে পারে); অথবা কোন বৈধ উদ্দেশ্য সম্পাদনের জন্য, উহার রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব গ্রহণ করে।
চার উপায়ে জানা যাবে অজ্ঞাত নম্বরের তথ্য
১৮৮২ সালের ট্রাষ্ট এ্যাক্ট এর ৩ ধারায় বলা হয়েছে, ট্রাষ্ট হলো ট্রাষ্ট সম্পত্তির অধিকার সংলগ্ন এমন একটি বাধ্যবাধকতা এবং লুপ্ত বিশ্বাসের আবির্ভাব, যা অন্য লোক এবং মলিকের উপকার বা মঙ্গলের জন্য মালিক কর্তৃক উহা গ্রহণযোগ্য এবং ঘোষিত বরে গণ্য হয়।
প্রখ্যাত আইনবিদ Salmond এর বিখ্যাত উক্তিটি হলো-
“As between trustee and beneficiary, the law recognizes the truth of the matter; as between these two the property belongs to the latter and not to the formal; But as between the trustee and third persons, the fiction prevails; The trustee is clothed with the rights of his beneficiary and is so enabled to personate or represent him in dealings with the world at large”
– অর্থাৎ যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার নিজের সম্পত্তি অন্য কোন ব্যক্তি সমষ্টি বা প্রতিষ্ঠানের মঙ্গলার্থে বা উপকারার্থে নিয়েজিত করে তার বা তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য অন্য কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে নিযুক্ত করে, তখন একটি ট্রাষ্ট এর সৃষ্টি হয়।
- ট্রাষ্ট আইনের উদ্দেশ্য?
১৮৮২ সালের Trust Act এর ৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, A trust may be created only for an object which is lawful.- অর্থাৎ একমাত্র আইনগত বা বৈধ উদ্দেশ্যই একটি ট্রাষ্ট সৃষ্টি হতে পারে;
যদি নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে Trust সৃষ্টি হয় তবে এরুপ উদ্দেশ্যকে আইনগত Unlawful বলে গণ্য করা হবে না।
(১) যদি এরুপ Trust সৃষ্টির উদ্দেশ্য প্রতারণামূলক বলে গণ্য হয়;
(২) যদি এটা আইন দ্বারা নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়;
(৩) যদি এমন হয় যে, এর অনুমতি দেয়া হলে আহনের কোন বিধানকে লংঘন বা অবমাননা করা হবে;
(৪) যদি তা কোন ব্যাক্তির প্রতি ক্ষতিকর হয়;
(৫) সর্বোপরি, যদি এরুপ Trust সৃষ্টি উদ্দেশ্য নীতি বিরুদ্ধ বা সাধারন নীতির পরিপন্থী বলে গণ্য হয়;
-
একটি বৈধ Trust এর উপাদান সমুহ কি?
(১) সুস্পষ্ট অভিপ্রায় (২) ট্রাষ্টের পক্ষ (৩) সু-স্পষ্টতা (৪) লাভ-ভোগী ও ট্রাষ্ট সম্পত্তি নির্দিষ্ট ; (৫) ট্রাষ্টির নিকট সম্পত্তি হস্তান্তর (৬) চুক্তি করার যোগ্যতা; (৭) সম্পত্তি হস্তান্তরের অধিকার
(৮) সম্পত্তিটির অস্তিত্ব (৯) আনুষ্ঠানিকতা (১০) উদ্দেশ্য (১১) তিনটি নির্দিষ্টতা (i) বক্তব্যের নির্দিষ্টতা (ii) বিষয়বস্তুর নির্দিষ্টতা ও (iii) উদ্দেশ্যের নির্দিষ্টতা
স্পেস স্টেশনের ক্যামেরায় ধরা পড়া পৃথিবীর ভুতুড়ে আলো (ভিডিও)
- ট্রাষ্টির অধিকার/ক্ষমতাসমূহ
(১) ব্যক্তিগত চুক্তি অথবা নিলামে বিক্রি করার অধিকার (২) বিক্রয়, ক্রয় এবং পুনঃ বিক্রয়ের ক্ষমতা; (৩) সমর্পণ করার অধিকার (৪) বিনিয়োগ পরিবর্তনের অধিকার (৫) নাবালকের ভরণপোষণে সম্পত্তি ব্যবহারের ক্ষমতা
(৬) রশিদ প্রদানের অধিকার (৭) আপোষ ইত্যাদি করার ক্ষমতা; (৮) দাবি ত্যাগ করলে বা মৃত্যুবরণ করলে একাধিক ট্রাষ্টির প্রতি ক্ষমতা (৯) ডিক্রি দ্বারা ট্রাষ্টির ক্ষমতা সাময়িকভাবে স্থগিতকরণ
-
ট্রাষ্টির কর্তব্য/দায়িত্ব কি ?
(১) ট্রাষ্টিকে ট্রাষ্ট কার্যকরী করতে হবে (২) ট্রাষ্ট সম্পত্তি সম্পর্কে অবহিত হওয়া; (৩) ট্রাষ্ট সম্পত্তির স্বত্ব রক্ষা (৪) ট্রাষ্টি সুবিধাভোগীর প্রতিকুল কোন স্বত্ব উপস্থাপন করবে না ;
(৫) ট্রাষ্টির পক্ষ থেকে দাবিকৃত সতর্কতা (৬) সহজে ধ্বংসশীল সম্পত্তির রুপান্তর; (৭) ট্রাষ্টিকে নিরপেক্ষ হতে হবে; (৮) ট্রাষ্টিকে প্রতিহত করতে হবে (৯) হিসাব ও তথ্য।
টিকাঃ ১. দাঁন : কোন ব্যক্তি বিনা প্ররোচনায় স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া বিনা প্রতিদানে কোন সম্পত্তিতে; তাহার বিদ্যমান স্বত্ব অন্যের বরাবরে হস্তান্তর করাকে দান বলে; দান সম্পাদিত হবার পরই কার্যকর হয়।
দানপত্র সম্পাদিত হওয়ার পর আর প্রত্যাহার করা যায় না; স্থায়ী সম্পত্তির দান অবশ্যই লিখিত, কমপক্ষে দুইজন স্বাক্ষীর দ্বারা প্রত্যায়িত ও নিবন্ধন আইন দ্বারা নিবন্ধিত হতে হবে; বিধবা সম্পত্তির ত্যাক্ত সম্পত্তির কিছু অংশ স্বামীর কল্যানে ধর্মীয় কাজে দান করতে পারে।
- Published in Breaking News, FEATURED, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- এল.এল বি, সংগৃহীত কবিতার আসর, স্কুল